বাফার দ্রবণ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

বাফার দ্রবণ কাকে বলে? যে দ্রবণে সামান্য পরিমাণে এসিড, ক্ষার যোগ করলেও দ্রবণের pH মান অপরিবর্তিত থাকে তাকে বাফার দ্রবণ বলে। সাধারণত কোন দুর্বল অম্ল বা ক্ষার এবং এর লবণ দিয়ে বাফার দ্রবণ তৈরি করা হয়।  যেমনঃ CH3COOH + CH3COONa অম্লীয় বাফার; H2CO3 + NaHCO3 ক্ষারীয় বাফার। এটি কার্বনেট বাফার বা কার্বনেট-বাইকার্বোনেট নামে পরিচিত। বাফার দ্রবণের প্রকারভেদ … Read more

বৈদ্যুতিক আবেশ কাকে বলে?

বৈদ্যুতিক আবেশ (Electric induction): দুইটি বস্তুর পারস্পরিক ঘর্ষণের ফলে আধানের উদ্ভব হয়। আবার আহিত বস্তুকে অনাহিত বস্তুর সংস্পর্শে আনলে অনাহিত বস্তুটি আহিত হয়। কিন্তু অনাহিত বস্তুকে আহিত বস্তুর সংস্পর্শে না এনে শুধু কাছাকাছি নিয়ে এলেও এটি আহিত হয়। তড়িৎ আবেশের জন্য এরকম হয়। একটি আহিত বস্তুর কাছে এনে স্পর্শ না করে শুধুমাত্র এর উপস্থিতিতে কোনো … Read more

তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ কাকে বলে?

কোন তড়িৎক্ষেত্রে চুম্বক বলরেখার মধ্যে ইলেকট্রন আধানের দ্রুত আন্দোলন বা হ্রাসবৃদ্ধি ঘটলে ইলেকট্রনগুলো অতিরিক্ত শক্তি অর্জন করে বলরেখার সমান্তরালে শক্তি বিকিরণ যা তরঙ্গাকারে চারদিকে দ্রুতবেগে ছড়িয়ে পড়ে। একে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ বলে। শূন্যমাধ্যমে আলোর সঞ্চালন গতি বা দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চুম্বকশক্তি আলোড়িত হয়। এক্ষেত্রে তড়িৎ এবং চৌম্বকক্ষেত্রে পরস্পর লম্ব দশায় থাকে এবং উভয় তরঙ্গ … Read more

যান্ত্রিক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য

১) মাধ্যমের কণার স্পন্দন গতির ফলে তরঙ্গ উৎপন্ন হয়। ২) মাধ্যমের কণাগুলো সাম্য অবস্থান থেকে উপরে নিচে অথবা সামনে পেছনে স্পন্দিত হতে থাকে। মাধ্যমের মধ্য দিয়ে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত হয় না। ৩) তরঙ্গ মাধ্যমের এক স্থান থেকে অন্যস্থানে শক্তি ও তথ্য সঞ্চারণ বা স্থানান্তর করে। ৪) তরঙ্গের কণাগুলো বিভিন্ন বেগে স্পন্দিত হয়। … Read more

সরল ছন্দিত গতি কাকে বলে? সরল ছন্দিত গতির বৈশিষ্ট্য

সরল ছন্দিত গতি কাকে বলে? যদি পর্যাবৃত্ত গতিসম্পন্ন বস্তু বা কণার গতি সরল রৈখিক হয় এবং ত্বরণ সাম্য অবস্থান থেকে এর সরণের সমানুপাতিক হয় এবং এর দিক সব সময় সাম্য অবস্থান অভিমুখী হয়, তা হলে বস্তু কণার ঐ গতিকে সরল ছন্দিত গতি বা সরল ছন্দিত স্পন্দন বলে। কোনো স্প্রিং এর এক প্রান্ত দৃঢ় কোন অবস্থানে বেঁধে অন্য প্রান্তে একটি … Read more

তির্যক তরঙ্গ কাকে বলে?

কোনো স্থিতিস্থাপক মাধ্যমে তরঙ্গ বিস্তারের সময় মাধ্যমের কণাগুলোর যদি তরঙ্গের গতির অভিমুখের সঙ্গে লম্বভাবে কম্পিত হয়, তবে ঐ তরঙ্গকে তির্যক তরঙ্গ বলে। তির্যক তরঙ্গের উদাহরণঃ আলোক তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ, পানির তরঙ্গ ইত্যাদি। পানির মধ্যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে পানির কণাগুলোর সাম্য অবস্থান পানির তল থেকে উপর-নিচ ওঠা-নামা করে। কিন্তু তরঙ্গ পানির পৃষ্ঠ বা পানির তলের উপর দিয়ে … Read more

শ্রেণিবিন্যাসের বিভিন্ন ধাপ

শ্রেণিবিন্যাসের প্রতিটি ধাপে তার আগের ধাপের বৈশিষ্ট্যগুলাের সাথে নতুন কিছু বৈশিষ্ট্য যােগ হয়। যত উপরের ধাপ, তার অন্তর্ভুক্ত বৈশিষ্ট্যের সংখ্যা তত কম এবং অন্তর্ভুক্ত জীবের সংখ্যা তত বেশি। আবার যত নিচের ধাপ, তার অন্তর্ভুক্ত বৈশিষ্ট্যের সংখ্যা তত বেশি এবং অন্তর্ভূক্ত জীবের সংখ্যা তত কম। একটি জীবকে প্রজাতি পর্যায়ে বিন্যাসে মূলত আন্তর্জাতিক কোড চিহ্নিত সাতটি ধাপ … Read more

দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি

একটি জীবের বৈজ্ঞানিক নাম দুটি অংশ বা পদ নিয়ে গঠিত হয়। প্রথম অংশটি তার গণের নাম এবং দ্বিতীয় অংশটি তার প্রজাতির নাম। যেমন: গোল আলুর বৈজ্ঞানিক নাম Solanum tuberosam। এখানে solanum গণ নাম এবং tuberosum প্রজাতির নাম বুঝায়, এরুপ দুটি পদ নিয়ে গঠিত নামকে দ্বিপদ নাম এবং নামকরণের প্রক্রিয়াকে দ্বিপদ নামকরণ (binomial nomenclature) পদ্ধতি বলে। দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতির … Read more