সামরিক শাসন কি?

সামরিক শাসন হলো সেই শাসন ব্যবস্থা যেখানে কোনো দেশের শাসনভার, বৈদেশিক সম্পর্ক, অভ্যন্তরীণ বিচার ব্যবস্থা সবই দেশের সেনাবাহিনীর প্রধানদের হাতে ন্যস্ত থাকে। দেশের সশস্ত্র সামরিক বেসামরিক প্রশাসনকে বিতাড়িত করে নিজেরাই যখন রাষ্ট্রের সর্বময় কর্তৃত্ব দখন করে তখন তাকে সামরিক শাসন বলে।

মৌলিক মানবিক চাহিদা কয়টি?

মানুষের বেঁচে থাকা, জীবনের বিকাশ এবং সভ্য-সামাজিক জীবনযাপনের জন্য যে সকল উপকরণ একান্তই অপরিহার্য, যার কোনো বিকল্প নেই, তাদের সমষ্টিকে মৌলিক মানবিক চাহিদা বলে। মানুষের জীবনধারণ, শারীরিক প্রবৃদ্ধি, মানসিক বিকাশ ও পরিতৃপ্তি এবং সভ্য ও সামাজিক জীবনযাপন ও তার উৎকর্ষ সাধনের জন্য যে চাহিদাগুলো পূরণ অত্যাবশ্যক, সেগুলোর সমষ্টিকে মৌলিক মানবিক চাহিদা বলা হয়। মার্কিন সমাজকর্ম গবেষক Charllotte Towle (1965) … Read more

আদাম কি?

চাকমা সমাজে সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম সামাজিক সংগঠন হলো চাকমা পরিবার। সবচেয়ে বড় সামাজিক সংগঠন হলো চাকমা সার্কেল। কতগুলো পরিবার মিলে গঠিত হয় আদাম বা পাড়া। এটি ক্ষুদ্রতম প্রশাসনিক একক। আদামের প্রধানকে বলা হয় কারবারি। কয়েকটি আদাম নিয়ে গঠিত হয় গ্রাম বা মৌজা।

লাহোর প্রস্তাব কাকে বলে? লাহোর প্রস্তাবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়

লাহোর প্রস্তাব কাকে বলে? ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোরে লিখিত ভারত মুসলিম-লীগের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সম্মেলনে শাসনতান্ত্রিক ও সাম্প্রদায়িক সংকট মোকাবিলা এবং ভারতের মুসলমানদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের উদ্দেশ্যে শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক যে প্রস্তাব উত্থাপন করেন তা-ই ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব নামে খ্যাত। লাহোর প্রস্তাবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ভারতীয় মুসলমানদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক পরিচিতি এবং … Read more

অপ্রচলিত শক্তি কাকে বলে? অপ্রচলিত শক্তির উৎস

অপ্রচলিত শক্তি কাকে বলে? বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের জন্য  সমস্ত শক্তি উৎসের ব্যবহার এখনো পর্যন্ত ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয় নি, সেই সমস্ত শক্তির উৎসকে অপ্রচলিত বা অচিরাচরিত শক্তির উৎস বলা হয়। আর এই সমস্ত শক্তির উৎস থেকে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, তাকে অপ্রচলিত বা অচিরাচরিত শক্তি বলে। অপ্রচলিত শক্তির উৎস অপ্রচলিত শক্তির গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো হলো – … Read more

বুস্টার ডোজ কাকে বলে?

বুস্টার ডোজ কোনো আলাদা টিকা নয়। পূর্বে দেয়া কোন প্রাথমিক টিকার কার্যকারিতা উজ্জীবিত করতে যে বাড়তি ডোজ দেয়া হয় তাকেই ঐ টিকার বুস্টার ডোজ বলা হয়। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়, প্রাথমিক ডোজকে আরও শক্তিশালী করার জন্য।

সমাজবিজ্ঞানের জনক কে?

অগাষ্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। তিনি একজন ফরাসী দার্শনিক ছিলেন। তাকে সমাজবিজ্ঞানের পিতা বলা হয়। ১৮৩৮ সালে সর্বপ্রথম তিনি সমাজবিজ্ঞান শব্দটি ব্যবহার করেন। তবে ইবনে খালদুনকে সমাজবিজ্ঞানের আদি বা প্রাচীন জনক মনে করা হয়।