ভাইকম সত্যাগ্রহ কাকে বলে?

ভাইকম সত্যাগ্রহ কাকে বলে? জাতপাত ও অস্পৃশ্যতার সংস্কারই ভারতের এগিয়ে যাওয়ার পথে প্রধান বাধা। অনেক আগেই উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন মহাত্মা গান্ধী। তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়েই ১৯২৪ সালে কেরলে শুরু হয় ভাইকম সত্যাগ্রহ। সেই সময় ব্রাহ্মণ না হলে মন্দিরে প্রবেশ করা যেত না। এমনকি তার আশেপাশের রাস্তা দিয়ে অপেক্ষাকৃত নিচু জাতের মানুষরা চলতেও পারতেন না। তার … Read more

উপযোগ কি?

উপযোগ বলতে কোন দ্রব্যের প্রয়োজনীয়তা বা উপকারিতাকে বুঝায়। কিন্তু অর্থনীতিতে উপযোগ শব্দটি বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়।  কোন দ্রব্য বা সেবার দ্বারা মানুষের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে উপযোগ বলে।  অধ্যাপক মেয়ার্সের মতে, “উপযোগ হলো কোন দ্রব্যের ঐ বিশেষ গুণ বা ক্ষমতা যা মানুষের অভাব পূরণে সক্ষম।” সুতরাং কোন দ্রব্য বা সেবার মধ্যে মানুষের অভাব বা চাহিদা পূরণের … Read more

স্বল্পকালীন উৎপাদন ব্যয় কাকে বলে?

স্বল্পকাল বলতে একটি সময়কে বুঝায় যখন কমপক্ষে একটি উৎপাদনের উপকরণ স্থির থাকে এবং এর কোন পরিবর্তন করা যায় না। যেমন- মেশিনারি, ফার্মের আয়তন, বিল্ডিং, প্রযুক্তি ইত্যাদি। কিন্তু উৎপাদন কার্যক্রমে নিয়োজিত পরিবর্তনীয় উপকরণ সমূহের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটিয়ে উৎপাদনের পরিমাণ হ্রাস-বৃদ্ধি করা সম্ভব। স্বল্পকালে পরিবর্তনীয় উপকরণগুলোর জন্য যে ব্যয় হয় তাকে স্বল্পকালীন উৎপাদন ব্যয় বলে।  স্বল্পকালে উৎপাদন সাময়িকভাবে … Read more

বিহিত মুদ্রা কি? বিহিত মুদ্রাকে কত ভাগে ভাগ করা যায়?

যে অর্থ সরকারি আইন দ্বারা পরিচালিতি এবং লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে জনগণ গ্রহণ করতে আইনগত বাধ্য তাকে বিহিত মুদ্রা বলে। অন্যভাবে, সরকারের পক্ষে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত নোট ও মুদ্রাকেই বিহিত মুদ্রা বলা হয়। অর্থাৎ বিহিত মুদ্রা কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক প্রচলিত মুদ্রা। আমরা যদি একটি ৫ টাকার নোটের উপরের লেখাগুলো পড়ি, তাহলে দেখতে পাবো… “চাহিবামাত্র ইহার … Read more

লাহোর প্রস্তাব কে উত্থাপন করেন?

বর্তমান পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত লিখিত ভারত মুসলিম লীগের সম্মেলনে পাঞ্জাবের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিকান্দার হায়াত খান লাহোর প্রস্তাবের প্রারম্ভিক খসড়া তৈরি করেন এবং ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবটি  মুসলিম লীগের পক্ষ থেকে উপস্থাপন করেন।

পুঞ্জিত ক্ষয় কাকে বলে?

ক্ষয়ীভবন প্রক্রিয়ার একটি অংশ হলো পুঞ্জিত ক্ষয়। বড় পুঞ্জরূপে আবহবিকারপ্রাপ্ত শিলাখণ্ড প্রধানত মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে ভূমির ঢাল বরাবর তার মূল স্থান থেকে যখন অন্য জায়গায় স্থানান্তরিত হয়, তখন সেই প্রক্রিয়াকে পুঞ্জিত ক্ষয় বলে।  সরাসরি অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে ভূমির ঢাল বেয়ে অবস্কার ও মৃত্তিকার স্থানান্তরকে পুঞ্জিত ক্ষয় বলে।