নিউক্লিওলাস কাকে বলে?

নিউক্লিয়াসের অভ্যন্তরে অবস্থিত ক্ষুদ্র, গোল, উজ্জ্বল ও অপেক্ষাকৃত ঘন বস্তুটি নিউক্লিওলাস নামে পরিচিত। বিজ্ঞানী ফন্টানা ১৭৮১ সালে সর্বপ্রথম এটি দেখতে পান। নিউক্লিওলাসের রাসায়নিক উপাদান হচ্ছে RNA, প্রোটিন ও DNA। এছাড়া কয়েক ধরনের এনজাইম, সামান্য লিপিড, ফসফরাস, সালফার, পটাশিয়াম প্রভৃতি খনিজ লবণও নিউক্লিওলাসে দেখা যায়। নিউক্লিওলাসের কাজ নিউক্লিওলাস নিউক্লিক এসিড এর ভান্ডা হিসেবে কাজ করে, রাইবোজোমের সৃষ্টি … Read more

গলজি বস্তু কাকে বলে?

সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত কতকগুলো ঘনসন্নিবিষ্ট চওড়া সিস্টারনি, থলির মতো ভ্যাকুওল এবং ক্ষুদ্র ভেসিকল-এর সমন্বয়ে গঠিত জটিল অঙ্গাণুর নাম গলজি বস্তু।  ইতালিয় স্নায়ুবিজ্ঞানী ক্যামিলো গলজি ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে পেঁচা ও বিড়ালের মস্তিষ্কের কোষে গলজি বস্তু আবিষ্কার করেন এবং বিশদ বর্ণনা দেন।  তাঁর নামানুসারে এটি “গলজি বস্তু” নামকরণ করা হয়। গলজি বস্তু বিভিন্ন নামে পরিচিত, যথা- গলজি কমপ্লেক্স, গলজি … Read more

পলিজোম কাকে বলে?

mRNA অণু রাইবোজোমের সাথে যুক্ত হলে tRNA-র সহায়তায় প্রোটিন সংশ্লেষিত হয়। সংশ্লেষের সময় পরপর বেশ কয়েকটি রাইবোজোম mRNA-এর সঙ্গে সক্রিয় যুক্ত হলে এ অবস্থাকে পলিজোম বা পলিরাইবোজোম বলে।

পলিরাইবোজোম কাকে বলে?

mRNA অণু রাইবোজোমের সাথে যুক্ত হলে tRNA-র সহায়তায় প্রোটিন সংশ্লেষিত হয়। সংশ্লেষের সময় পরপর বেশ কয়েকটি রাইবোজোম mRNA-এর সঙ্গে সক্রিয় যুক্ত হলে এ অবস্থাকে পলিরাইবোজোম বা পলিজোম বলে।

রাইবোজোম কাকে বলে? রাইবোজোমের কাজ

রাইবোজোম কাকে বলে? কোষের সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত ক্ষুদ্র দানাময় “রাইবোনিউক্লিও-প্রোটিন” কণা যা প্রোটিন সংশ্লেষণের স্থান হিসেবে কাজ করে, তাকে রাইবোজোম বলে।  রোমানিয়ান কোষবিজ্ঞানী জর্জ প্যালেড ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে এটি আবিষ্কার করেন এবং নাম দেন রাইবোনিউক্লিয়ার প্রোটিন।  পরে বিজ্ঞানী রিচার্ড বি. রবার্টস ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে এর নাম দেন Ribosome যা ribonucleoprotein particle of microsomes-এর শব্দ সংক্ষেপ। রাইবোজোমের কাজ

সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু কাকে বলে?

সাইটোপ্লাজমের অভ্যন্তরে অবস্থিত কোষের বিভিন্ন জৈবনিক ক্রিয়াকলাপের সাথে সংশ্লিষ্ট সমস্ত সজীব বস্তুকে একত্রে সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু বলে। একটি আদর্শ জীবকোষে সাধারণত যেসব অঙ্গাণু দেখা যায় সেগুলো হলো –

তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র কাকে বলে?

কোন বস্তুতে চার্জের উপস্থিতি বা অস্তিত্ব আছে কিনা, থাকলে চার্জের প্রকৃতি এবং পরিমাণ জানার জন্য, পদার্থের তড়িৎ পরিবাহিতা তুলনা করার জন্য এক ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এ যন্ত্রকে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র বলা হয়। শোলাবল এবং স্বর্ণপাত এ দু’ধরনের তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র রয়েছে। তবে স্বর্ণপাত তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে অতি সূক্ষ্মভাবে চার্জের অস্থিত্বি ও প্রকৃতি নির্ণয় করা যায়।