দশমিক ভগ্নাংশ কাকে বলে?

যে ভগ্নাংশের হর 10, 100, 1000 ইত্যাদির গুণিতক, তাকে দশমিক ভগ্নাংশ বলে। দশমিক ভগ্নাংশকে সাধারণত একটি বিন্দুর সাহায্যে দুটি অংশে ভাগ করা হয়। বিন্দুর বাম দিকের অংশকে পূর্ণসংখ্যা অংশ এবং বিন্দুর ডান দিকের অংশকে দশমিক অংশ বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, 1/2, 2/5, 3/10, 4/20 ইত্যাদি হলো দশমিক ভগ্নাংশ। দশমিক ভগ্নাংশকে সাধারণ ভগ্নাংশে প্রকাশ করার জন্য, হরের মানকে … Read more

বিপরীত ভগ্নাংশ কাকে বলে?

যে দুটি ভগ্নাংশের গুণফল ১ হয়, তাদেরকে বিপরীত ভগ্নাংশ বলে। উদাহরণস্বরূপ, 1/2 এবং 2/1 হলো বিপরীত ভগ্নাংশ। কারণ, 1/2 × 2/1 = 1 অন্য একটি উদাহরণ হলো, 1/3 এবং 3/1 হলো বিপরীত ভগ্নাংশ। কারণ, 1/3 × 3/1 = 1 বিপরীত ভগ্নাংশের গুণফল ১ হওয়ার কারণ হলো, যেকোনো ভগ্নাংশকে তার বিপরীত ভগ্নাংশ দিয়ে গুণ করলে লব এবং হরের মান … Read more

পরমাণুর গঠনের ভিত্তিতে কোনো বস্তুর আহিত হওয়ার ঘটনা ব্যাখ্যা কর।

পরমাণুর গঠনের ভিত্তিতে কোনো বস্তুর আহিত হওয়ার ঘটনা ব্যাখ্যা করা হলো: পরমাণু হলো পদার্থের মৌলিক একক। একটি পরমাণুতে তিন ধরনের মৌলিক কণা থাকে: প্রোটন, নিউট্রন এবং ইলেকট্রন। প্রোটন এবং নিউট্রন থাকে পরমাণুর কেন্দ্রে, যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। ইলেকট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরে। প্রোটনের আধান ধনাত্মক, নিউট্রনের আধান শূন্য এবং ইলেকট্রনের আধান ঋণাত্মক। একটি পরমাণুতে প্রোটনের সংখ্যা … Read more

স্থির বিদ্যুৎ কাকে বলে?

স্থির বিদ্যুৎ হলো এমন একটি ঘটনা যেখানে আধান একটি বস্তুতে আবদ্ধ থাকে এবং চলাচল করতে পারে না। স্থির বিদ্যুৎ সাধারণত ঘর্ষণ বা আবেশের মাধ্যমে তৈরি হয়। ঘর্ষণের মাধ্যমে স্থির বিদ্যুৎ তৈরি হলে, এক ধরনের পদার্থের উপর অন্য ধরনের পদার্থ ঘষলে তাদের মধ্যে কিছু আধানের আদান-প্রদান হয়। যে পদার্থের উপর ঘষা হয়, সেই পদার্থে অতিরিক্ত আধান … Read more

আধানের একক কি?

আধানের একক হলো কুলম্ব। একটি কুলম্বকে 6.241509994×1018 ইলেকট্রনের ক্রমবর্ধমান আধান হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। অথবা যে পরিমাণ আধান 1 সেকেন্ডে 1 অ্যাম্পিয়ারের তড়িৎ প্রবাহের দ্বারা বাহিত হয়। কুলম্বকে C দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। আধানের একক হিসাবে কুলম্বকে 1881 সালে ফরাসি পদার্থবিদ অঁতোয়ান অ্যান্টোয়ান ভোল্টা প্রস্তাব করেছিলেন। আধানের অন্যান্য এককগুলো হলো: আধানের ব্যবহারের কিছু উদাহরণ হলো:

বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট নদীর নাম কি?

বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট নদীর নাম হল মান্দার নদী। এটি বরগুনা জেলার একটি ছোট নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য মাত্র ১২ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ৫০ মিটার। মান্দার নদীটি বরগুনা জেলার আমুরিয়া উপজেলার আমুরিয়া গ্রাম থেকে উৎপন্ন হয়ে বরগুনা জেলার উজিরপুর উপজেলার উজিরপুর গ্রামে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়। মান্দার নদীটি বাংলাদেশের অর্থনীতি, পরিবহন, সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রার উপর গভীর প্রভাব ফেলে … Read more

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম কি?

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হল পদ্মা। এটি হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশে নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৪৫ কিলোমিটার (নদী রক্ষা কমিশন রিপোট ২০২৩) , গড় প্রস্থ ১০ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। পদ্মা নদীটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার হিমালয় পর্বতমালার গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে … Read more

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নদীর নাম কি?

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নদী হল ব্রহ্মপুত্র। এটি তিব্বতের হিমালয় পর্বতমালার কৈলাস শৃঙ্গের নিকট জিমা ইয়ংজং হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়ে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ, আসাম এবং পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাংলাদেশে প্রবেশের পর এটি যমুনা নামে পরিচিত। যমুনা নদীটি বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়। ব্রহ্মপুত্র নদীর দৈর্ঘ্য ২,৯০০ … Read more