শিরককারীকে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না কেন?

আল্লাহ্ নিজে বলেছেন, শিরক করা ‘চরম যুলুম’ বা অন্যায়। এ কারণে তিনি অন্য অপরাধ মাফ করলেও শিরককারীকে ক্ষমা করবেন না। শিরক করার মাধ্যমে আল্লাহর সাথে অংশীদার করা হয়। অন্য কাউকে আল্লাহর সমপর্যায়ের মনে করা হয়। শিরকের মাধ্যমে আল্লাহর সাথে অন্যায় কারা হয়। কারণ এর মাধ্যমে মানুষ অন্য কিছুর ইবাদত বা আনুগত্য করে। কিন্তু সকল প্রশংসা … Read more

শিরককে সবচেয়ে বড় যুলুম বলা হয় কেন?

শিরকের মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর সাথে অন্যায় আচরণ করে। তাই একে সবচেয়ে বড় যুলুম বলা হয়। আল্লাহ তায়ালাই মানুষের একমাত্র স্রষ্টা। ইবাদত ও প্রশংসা লাভের হকদারও তিনি। আর শিরকের মাধ্যমে কিছু মানুষ অন্যকিছু বা কারও ইবাদত করে। ফলে আল্লাহর সাথে চরম অন্যায় করা হয়।

মিযান কাকে বলে?

মিযান কাকে বলে? যে পরিপাক যন্ত্র দ্বারা কিয়ামতের দিন মানুষের পাপ-পুণ্যের ওজন করা হবে, তাকে মিযান বলে। মিযানের কথা কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, “সেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি তার আমলের হিসাব নিয়ে আসবে।” (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: 40) “সেদিন প্রত্যেক ব্যক্তির আমল তার সামনে পেশ করা হবে।” (সূরা আল-ইনসান, আয়াত: 19) হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, … Read more

ডিপ্লয়েড কাকে বলে?

ডিপ্লয়েড কাকে বলে? উচ্চ শ্রেণির জনন কোষ সৃষ্টির সময় এবং অপত্য কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার অর্ধেক হয়। এ অবস্থাকে হ্যাপ্লয়েড বলে। দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষের মিলন ঘটলে তাকে ডিপ্লয়েড বলে। আরো পড়ুনঃ বংশগতি কাকে বলে? নিউক্লিয়ার ঝিল্লি কাকে বলে? সাইটোপ্লাজম কাকে বলে? জাইগোট কাকে বলে? জরায়ুজ প্রাণী কাকে বলে? একস্তরী প্রাণী কি? নিউরোহরমোন কাকে … Read more

আখিরাতে বিশ্বাস করতে হবে কেন?

আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস মানুষকে অন্যায় থেকে বিরত রেখে সৎকর্মমীল করে। তাই আখিরাতে বিশ্বাস করতে হবে। আখিরাতের প্রতি বিশ্বাসীগণ জানে যে, দুনিয়ার প্রতিটি কাজের হিসাব সেদিন সেদিন পুঙ্খানুভাবে দিতে হবে। ভালো কাজের জন্য মহান আল্লাহ জান্নাত দান করবেন আর খারাপ কাজের জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে। এ বিশ্বাসের কারণে মানুষ পৃথিবীতে অন্যায়, অত্যাচার, অশ্লীল কাজ থেকে … Read more

ওহির প্রকার গুলো কি কি?

ওহি দুই প্রকার। যথাঃ ওহি মাতলুঃ অর্থাৎ যে ওহি তিলাওয়াত করা হয়। যেমন- কুরআন মজিদ। পবিত্র কুরআনের আয়াত নামাজ আদায়কালে তিলাওয়াত করা হয় বলে একে ওহি মাতলু বলা হয়। ওহি গায়রঃ অর্থাৎ যে ওহি তিলাওয়াত করা হয় না। যেমন- হাদিস শরিফ। নামাজ পড়তে হাদিস তিলাওয়াত করা হয় না। এ জন্য একে ওহি গায়র মাতলু বলে।