অ্যাজমা বা হাঁপানি কী?

ভাইরাসজনিত কারণে অথবা বায়ুদূষণ বা ধূমপানের কারণে সর্দি, কাশি হয়। দীর্ঘদিনের সর্দি, কাশি ও হাঁচি থেকে একসময় স্থায়ীভাবে অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের সৃষ্টি হয়। অ্যাজমা ছোঁয়াচে বা জীবাণুবাহিত রোগ নয়।

শ্বসনতন্ত্রের প্রধান অঙ্গ কি?

শ্বসনতন্ত্রের প্রধান অঙ্গ হলো ফুসফুস। আরো পড়ুনঃ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কাকে বলে? প্রস্বেদন কাকে বলে? প্রস্বেদনের প্রকারভেদ পত্ররন্ধ্র কিভাবে শ্বসনে সাহায্য করে? শ্বসনতন্ত্র কাকে বলে?

ব্রঙ্কাস কাকে বলে?

ব্রঙ্কাস এক প্রকার শ্বসনতন্ত্রের শাখাবিশেষ অঙ্গাণু। শ্বাসনালি স্বরযন্ত্রের নিম্নাংশ থেকে ফুসফুসের নিকটবর্তী হয়ে ডান ও বামদিকে দুইটি শাখায় বিভক্ত হয়। যা ডান ও বাম ফুসফুসে প্রবেশ করে। এগুলোই ব্রঙ্কাস।

শীতকালে উদ্ভিদের পাতা ঝরে যায় কেন?

প্রধানত মূল দ্বারা তার প্রয়োজনীয় পানি শোষণ করে এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি পাতার স্টোমাটা ও কাণ্ডের লেন্টিসেল দ্বারা প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় বের করে দেয়। কিন্তু প্রস্বেদন বেশি হলে উদ্ভিদে প্রয়োজনীয় পানি ও খনিজের ঘাটতি দেখা দেবে। প্রস্বেদনের অতিরিক্ত হার এর ক্ষতিকর প্রভাব এড়ানোর জন্যই শীতকালে উদ্ভিদের পাতা ঝরে যায়।

রক্তের রং লাল হয় কেন?

রক্তের একটি বিশেষ উপাদান লোহিত রক্তকণিকা, যা হিমোগ্লোবিন নামক লৌহ গঠিত যৌগ দ্বারা তৈরি। মানবদেহে প্রতি ১০০ মিলিলিটারে ১১ – ১৭ % হিমোগ্লোবিন থাকে। আর এ হিমোগ্লোবিনের উপস্থিতিই রক্ত লাল রঙের জন্য দায়ী।

দেহের প্রহরী কাকে বলে?

রক্তের শ্বেত কণিকাকে দেহের প্রহরী বলা হয়। এ রক্ত কণিকা প্রহরীর মতো দেহকে বিভিন্ন রোগজীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে। ক্ষণপদ সৃষ্টির মাধ্যমে শ্বেতকণিকা রোগজীবাণুকে ভক্ষণ করে এবং রোগের হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে। শুধু তাই নয় অ্যান্টিবডি তৈরির মাধ্যমেও শ্বেতকণিকা দেহকে বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। এ কারণেই শ্বেত কণিকাকে দেহের প্রহরী … Read more

গ্রানুলোসাইটের কাজ কি?

দানাযুক্ত শ্বেত রক্তকণিকাই হলো গ্রানুলোসাইট। এদের সাইটোপ্লাজম সূক্ষ্ম দানাযুক্ত। নিউট্রোফিল, ইওসিনোফিল এবং বেসোফিল হলো তিন ধরনের গ্রানুলোসাইট। নিউট্রোফিল ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় জীবাণু ভক্ষণ করে। ইওসিনোফিল ও বেসোফিল হিস্টোমিন নিঃসৃত করার মাধ্যমে দেহে এলার্জি প্রতিরোধ করে।