বায়োডিগ্রেডেবল কাকে বলে?
বায়োডিগ্রেডেবল পলিমার হলো ঐ সকল পলিমার যেগুলো নির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের পরে ভেঙে গিয়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সহ উৎপাদ যেমন : গ্যাস, পানি, বায়োগ্যাস বিভিন্ন অজৈব লবণ প্রভৃতি উৎপন্ন করে।
বায়োডিগ্রেডেবল পলিমার হলো ঐ সকল পলিমার যেগুলো নির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের পরে ভেঙে গিয়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সহ উৎপাদ যেমন : গ্যাস, পানি, বায়োগ্যাস বিভিন্ন অজৈব লবণ প্রভৃতি উৎপন্ন করে।
শক্তি কাকে বলে? কোন বস্তুর উৎসের কাজ করার সামর্থকে শক্তি বলে। কোন বস্তু কাজ করতে সমর্থ হলে তার শক্তি আছে বলা হয়। কোন বস্তুর উৎস মোট যে পরিমাণ কাজ করতে পারে তা দিয়ে এর শক্তির পরিমাণ করা হয়। শক্তির একক শক্তি এবং কাজের একক জুল। শক্তি একটি স্কেলার রাশি। শক্তির প্রকারভেদ শক্তিকে মোটামুটি আট ভাগে … Read more
দুটি স্পর্শতল যখন আপেক্ষিক গতিতে থাকে, তখন তাদের মধ্যে যে ঘর্ষণ বল ক্রিয়া করে তা গতীয় ঘর্ষণ। মেঝের উপর দিয়ে মার্বেল গড়িয়ে দিলে তা ধীরে ধীরৈ থেমে যায়। এটি গতীয় ঘর্ষণের কারণে। এই ঘর্ষণ বল চলতে শুরু করার মুহূর্তের বা তার পূর্ব পর্যন্ত ঘর্ষণ বল তার চেয়ে কম।
স্যার আইজ্যাক নিউটন তার অমর গ্রন্থ ন্যাচারালিস ফিলোসোফিয়া ম্যাথামেটিকাতে (১৬৮৭ সালে প্রকাশিত) বস্তুর ভর, গতি ও বলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে তিনটি সূত্র প্রকাশ করেন। এই সূত্র তিনটি নিউটনের গতি সূত্র নামে পরিচিত। সূত্রগুলি হলো – প্রথম সূত্রঃ বাইরে থেকে প্রযুক্ত বল বস্তুর অবস্থার পরিবর্তন করতে বাধ্য না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল … Read more
রৈখিক বেগ ও কৌণিক বেগের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং রৈখিক বেগ কৌণিক বেগ ১ রৈখিক সরণের হারকে রৈখিক বেগ বলে। কৌণিক সরণের হারকে কৌণিক বেগ বলে। ২ রৈখিক বেগের মাত্রা LT-1 কৌণিক বেগের মাত্রা T-1 ৩ রৈখিক বেগের একক ms-1 কৌণিক বেগের একক rads-1 ৪ সমতলীয় একমাত্রিক ও বৃত্তীয় গতি উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। কেবল … Read more
হরপ্পার নগরগুলিতে বসতি অঞ্চল দুটি স্পষ্ট আলাদা এলাকায় ভাগ করা ছিল শহরের একটি উঁচু এলাকায় থাকতো প্রত্নতাত্ত্বিকরা তাদের সিটাডেল বলতো।খনন কার্য চালনার সময় দুটি অংশ দেখা যায়। এই উঁচু অংশটাকে বলা হয় সিটাডেল (Citadel)। এখানে প্রত্নতাত্ত্বিকা থাকতো বলে ধারণা করা হয়।
কোন হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট পাশের মোট টাকার পরিমাণের মধ্যে যে পার্থক্য হয় তাকে ঐ হিসাবের উদ্বৃত্ত বলে। কোন নির্দিষ্ট তারিখে খতিয়ান হিসাবের ডেবিট দিকের যোগফল ক্রেডিট দিকের যোগফলের চেয়ে বেশি হলে তাকে ডেবিট উদ্বৃত্ত বলে। অন্যদিকে কোন খতিয়ান হিসাবের ক্রেডিট দিকের যোগফল সমান হলে শূন্য উদ্বৃত্ত বলে। হিসাবকাল শেষে যে উদ্বৃত্ত নির্ণয় করা হয় … Read more
ব্যক্তি সংক্রান্ত হিসাব ছাড়া ব্যবসায়ের সকল প্রকার সম্পত্তি ও নামিক হিসাবসমূহ যে খতিয়ানে সংরক্ষণ করা হয় তাকে অব্যক্তিক বা সাধারণ খতিয়ান বলে। অব্যক্তিক খতিয়ানকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা – ক) প্র্রাইভেট খতিয়ান এবং খ) নামিক খতিয়ান। ক) প্রাইভেট খতিয়ানঃ যে খতিয়ানে ব্যবসায়ের সম্পত্তি, দায় ও মূলধন সংক্রান্ত হিসাবসমূহ লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে প্রাইভেট … Read more