ল্যারিংস কাকে বলে?

ল্যারিংস মানব শ্বসনতন্ত্রের একটি অংশ যা গলবিলের নিচেও শ্বাসনালির উপরে অবস্থিত। এর দুইধারে দুটি পেশি থাকে যা ভোকালকর্ড নামে পরিচিত। স্বরযন্ত্রের উপরে জিহ্বা আকৃতির উপজিহ্বা আকৃতির উপজিহ্বা থাকে। শ্বাস প্রশ্বাসের সময় এটি খোলা থাকে ও এ পথে বায়ু ফুসফুসে যাতায়াত করে। আহারের সময় কোনো ভূমিকা নেই।

অ্যাজমার লক্ষণ কি?

অ্যাজমার লক্ষণগুলো হলো- হঠাৎ শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। শ্বাসকষ্টে দম বন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা সৃষ্টি হয়, ঠৌঁট নীল হয়ে যায়, গলার শিরা ফুলে যায়। রোগী জোরে জোরে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করে, এসময় বুকের ভিতর সাঁই সাঁই আওয়াজ হয়। ফুসফুসের বায়ুলিতে ঠিক মতো অক্সিজেন সরবরাহ হয় না বা বাধাগ্রস্থ হয়, ফলে রোগীর বেশি কষ্ট হয়। কাশির সাথে … Read more

ব্রঙ্কাইটিসের লক্ষণগুলো কি কি?

ব্রঙ্কাইটিসের চিহ্নিতকারী লক্ষণ হলো কাশি, বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট, কাশির সময় রোগী বুকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে। এছাড়াও রোগী জ্বরে ভোগে এবং ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে। কাশির সাথে অনেক সময় কফ বের হতে দেখা যায়।

অক্সিজেন কিভাবে ফুসফুস থেকে কোষে পৌঁছায়?

ফুসফুসের বায়ুথলি থেকে অক্সিজেন ব্যাপন প্রক্রিয়ায় রক্তে প্রবেশ করে। এর মধ্যে সামান্য পরিমাণ অক্সিজেন রক্তরসে দ্রবীভূত অবস্থায় পরিবাহিত হয়। বেশিরভাগ অক্সিজেনই লোহিত রক্ত কণিকার মাধ্যমে অক্সিহিমোগ্লোবিন রূপে পরিবাহিত হয়। রক্ত কৈশিক নালিকায় পৌছার পর অক্সিহিমোগ্লোবিন থেকে অক্সিজেন পৃথক হয়ে প্রথমে লোহিত কণিকার আবরণ ও পরে কৈশিকনালির প্রাচীরভেদ করে লসিকাতে প্রবেশ করে। অবশেষে লসিকা থেকে অক্সিজেন … Read more

শ্বাসক্রিয়া কাকে বলে?

যে প্রক্রিয়ায় দেহে অক্সিজেন গ্রহণ এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড নিষ্কাশন করা হয় তাকে শ্বাসক্রিয়া বলা হয়। স্নায়ুবিক উত্তেজনায় অক্সিজেন যুক্ত বায়ু ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং নিঃশ্বাসের মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইড যুক্ত বায়ু বাইরে নির্গত হয়।