Md. Saifur Rahman আলোর উপস্থিতিতে উদ্ভিদের কাণ্ডের ও শাখা প্রশাখার আলোর দিকে অথবা আলোর বিপরীত দিকে চলনই ফটোট্রপিজম চলন। এটি এক ধরনের বক্রচলন। সাধারণত উদ্ভিদের কাণ্ড ও শাখা-প্রশাখার আলোর দিকে এবং মূলের আলোর বিপরীত দিকে চলন ঘটে। কাণ্ডের আলোর দিকে চলনকে পজিটিভ ফটোট্রপিজম বলে।
অগ্ন্যাশয় একই সাথে বহিঃক্ষরা এবং অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত অগ্ন্যাশয়রস পরিপাকে সাহায্য করে। আবার অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন ও গ্লকাগন হরমোন নিঃসৃত হয় যা মানব দেহের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখে। সুতরাং অগ্ন্যাশয় একই সাথে অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে বলে অগ্ন্যাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয়। আরো পড়ুনঃ পরিপাক কাকে বলে? … Read more
বিভিন্ন মাদক দ্রব্য যেমন- তামাক, গাজা, সিগারেট, মদ প্রভৃতিতে নিকোটিন ও অন্যান্য নেশা উদ্রেককারী উপাদান থাকে যা স্নায়ুকোষকে উদ্দীপিত করে। ফলে স্নায়ুকোষের স্বাভাবিক কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায় এবং স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এতে মস্তিষ্কের সমন্বয় কার্যক্রম স্বাভাবিক ভাবে সম্পন্ন হতে পারে না।
ফটোট্রপিজম হলো উদ্ভিদের এক ধরনের বক্রচলন। উদ্ভিদের কাণ্ড ও শাখা-প্রশাখা সব সময় আলোর দিকে চলন ঘটে এবং মূলের চলন সব সময় আলোর বিপরীত দিকে হয়। আলোর বিপরীতে মূলের চলনকে নেগেটিভ ফটোট্রপিজম বলে।
বৃক্কের ভেতরের দিকের অবতল অংশের ভাঁজই হলো হাইলাস।
উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহে বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কার্যক্রম একযোগে সংঘটিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে সমন্বয় বলে।
একটি নিউরনের অ্যাক্সনের সাথে অন্য একটি নিউরনের ডেনড্রাইটের সংযোগস্থলই হলো সিন্যাপস।
নিউরনের কোষদেহ থেকে উৎপন্ন শাখাহীন লম্বা তন্তুই হলো অ্যাক্সন।