সাইকাস, সুপারি গাছ, মস, কাঁঠাল গাছ, সরিষা উদ্ভিদগুলো কোন ধরনের, তাদের বৈশিষ্ট্য লিখ।

সাইকাস হলো নগ্নবীজী উদ্ভিদ। 

বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্ররূপ –

এসব উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় না থাকায় ডিম্বকগুলো নগ্ন থাকে। এসব ডিম্বক পরিণত
হয়ে বীজ উৎপন্ন করে। 
যেমন – সাইকাস, পাইনাস।

সাইকাস
সুপারি গাছ হলো সপুষ্পক আবৃতবীজি উদ্ভিদ। 
বৈশিষ্ট্যঃ
সপুষ্পক আবৃতবীজী উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বকগুলো ডিম্বাশয়ের
ভিতরে সজ্জিত থাকে। নিষেকের পর ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। এ কারণে বীজগুলো ফলের
ভিতরে আবৃত অবস্থায় থাকে।
মস হলো অপুষ্পক উদ্ভিদ
বৈশিষ্ট্যঃ
উদ্ভিদের মধ্যে কিছুসংখ্যক উদ্ভিদে ফুল ও ফল হয় না। এরা স্পোর বা রেণু
সৃষ্টির মাধ্যমে প্রজনন সম্পন্ন করে। এদের অপুষ্পক উদ্ভিদ বলে। এদের অনেকের
দেহকে মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত করা যায় না। এরা সমাঙ্গদেহী উদ্ভিদ। যথাঃ
স্পাইরোগাইরা।
আবার কিছু উদ্ভিদের কাণ্ড ও পাতা রয়েছে। তবে সাধারণত উদ্ভিদের ন্যায় মূল
নেই। মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড রয়েছে। এরা সবুজ ও স্বভোজী। এদের স্যাঁতসেঁতে
ইট, মাটি, দেয়াল ও গাছের বাকলে জন্মাতে দেখা যায়। এ ছাড়া পানিতে ভাসমান
অবস্থায়ও এদের দেখা যায়। সাধারণত এরা পুরাতন ভেজা দেয়ালে কার্পেটের মতো নরম
আস্তরণ করে ঠাসা ঠাসি ভাবে জন্মে। যেমন – মস।
কাঁঠাল গাছ হলো সপুষ্পক আবৃতবীজি উদ্ভিদ। 
বৈশিষ্ট্যঃ
সপুষ্পক আবৃতবীজী উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বকগুলো ডিম্বাশয়ের
ভিতরে সজ্জিত থাকে। নিষেকের পর ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। এ কারণে বীজগুলো ফলের
ভিতরে আবৃত অবস্থায় থাকে।
সরিষা হলো সপুষ্পক আবৃতবীজি উদ্ভিদ। 
বৈশিষ্ট্যঃ
সপুষ্পক আবৃতবীজী উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বকগুলো ডিম্বাশয়ের
ভিতরে সজ্জিত থাকে। নিষেকের পর ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। এ কারণে বীজগুলো ফলের
ভিতরে আবৃত অবস্থায় থাকে।

আরো পড়ুনঃ