জীববৈচিত্র্যের বাস্তুতান্ত্রিক গুরুত্ব

জীববৈচিত্র্যের বহুমুখী বাস্তুতান্ত্রিক উপযোগিতা রয়েছে। এই উপযোগিতাগুলি নিচে আলোচনা করা হলোঃ

১) জীববৈচিত্র্য জলজ সম্পদ সংরক্ষণ ও জলদূষণ থেকে প্রতিরোধ করে।

২) বায়ুদূষণ থেকে মুক্ত করে ও দূষিত বায়ুকে পরিশোধন করে।

৩) আবহাওয়া ও জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করে ও জলবায়ুর অবাধ পরিবর্তনকে প্রতিরোধ করে।

৪) জলচক্রের অস্তিত্ব ও কার্যকারিতাকে বহুলাংশে পরিচালিত করে।

৫) মৃত্তিকা সৃষ্টি, সংরক্ষণ এবং মৃত্তিকা ক্ষয় রোধ করে।

৬) জৈব ভূ-রাসায়নিক চক্রকে সঠিকভাবে পরিচালিত করে।

৭) বাস্তুতান্ত্রিক স্থিতাবস্থাকে বজায় রাখে।

৮) জীববৈচিত্র্য মনুষ্যসৃষ্ট অধিক কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ করে বায়ুমন্ডলকে বৃহৎ অর্থে পরিবেশকে পরিশোধিত করে।

জীববৈচিত্র্য প্রকৃতপক্ষে প্রকৃতি সৃষ্ট জাদুঘর, যার বাস্তুতান্ত্রিক ও পরিবেশগত সংরক্ষণের জন্য নৈতিক মূল্যবোধের প্রয়োজন রয়েছে।