একাধিক ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে চুক্তির ভিত্তিতে যে ব্যবসায় সংগঠন করে তাকে অংশীদারি ব্যবসায় সংগঠন বলে।
চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক, আইনগত সত্তা না থাকা, অংশীদারদের চুক্তি সম্পাদনের যোগ্যতা, চুক্তি অনুযায়ী লাভ-ক্ষতি বণ্টন, পারস্পরিক দায়বদ্ধতা, অংশীদারদের সীমাহীন দায়, সহজেই বিলোপ ইত্যাদি এরূপ সংগঠনের বৈশিষ্ট্য।
অংশীদারি ব্যবসায়ের সুবিধাগুলো হলো – আইনগত ঝামেলা মুক্ত, একমালিকানা সংগঠনের চেয়ে অধিক মূলধন, ঝুঁকি বণ্টন ইত্যাদি। তবে এ সংগঠনের বেশ কিছু অসুবিধাও আছে, এগুলো হলো – পৃথক কৃত্রিম সত্তার অভাব, সীমাহীন দায়, ঋণ গ্রহণে অসুবিধা, অনিচ্ছাকৃত বিলোপ ইত্যাদি।