সোয়ালো হোল কাকে বলে? সোয়ালো হোল সৃষ্টির কারণ | সোয়ালো হোল এর বৈশিষ্ট্য

সোয়ালো হোল কাকে বলে?

দ্রবণজনিত ক্ষয়কার্যের ফলে সিঙ্কহোলগুলি আরও প্রসারিত হলে সিঙ্কহোলের উপরে অবস্থিত মৃত্তিকার আবরণ ধ্বসে পড়ে। এছাড়া একাধিক সিঙ্কহোল পরস্পর যুক্ত হয়ে সৃষ্টি হওয়া অপেক্ষাকৃত বড় গর্ত যার মধ্য দিয়ে বৃষ্টির জল ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে তাকে সোয়ালো হোল বলে।

সোয়ালো হোল সৃষ্টির কারণ

কার্বনিক এসিড মিশ্রিত বৃষ্টির জলের সঙ্গে দ্রবণ কার্যের ফলে সিঙ্কহোলের ছাদ ধ্বসে গিয়ে এবং সিঙ্কহোলের আকার বর্ধিত হয়ে সোয়ালো হোল গঠন করে।

সোয়ালো হোল এর বৈশিষ্ট্য

১) আকৃতিঃ শঙ্কু আকৃতির হয়। গর্তের ভূ-পৃষ্ঠের দিকের অংশ প্রসারিত এবং নিচের দিকে সংকীর্ণ হয়।

২) গভীরতাঃ ৩০ – ৫০ মিটার গভীরতা যুক্ত হয়।

৩) নদীর অনুপ্রবেশঃ সোয়ালো হোলের মধ্য দিয়ে নদী ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে।

Leave a Comment