আড় বা অনুপ্রস্থ তরঙ্গের বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ-
১) এ তরঙ্গ যান্ত্রিক নাও হতে পারে। যেমন: আলোক তরঙ্গ।
২) পর্যায়ক্রমে তরঙ্গ শীর্ষ ও তরঙ্গপাদ উৎপন্ন করে মাধ্যমের কণাগুলো তরঙ্গ সঞ্চালিত করে।
৩) এ তরঙ্গে উপরিপাতন, ব্যতিচার, পোলারায়ন বা সমবর্তন ঘটে।
৪) কঠিন মাধ্যমে ও তরল পৃষ্ঠে এ তরঙ্গের উৎপত্তি হয়।
৫) পরপর দুটি তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও পরপর দুটি তরঙ্গ পাদ নিয়ে তরঙ্গদৈর্ঘ্য গঠিত হয়।