ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় দেশের সম্পদের বেশির ভাগই কিছু পুঁজিপতি ও উদ্যোক্তাদের মালিকানায় থাকে বলে শ্রেণিবৈষম্য সৃষ্টি হয়।
পুঁজিপতিরা দরিদ্র শ্রমিকদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কম মজুরিতে তাদের কাজে নিয়োজিত করে এবং মজুরির উদ্বৃত্ত অংশ আত্মসাৎ করে।
এ প্রক্রিয়ায় একদিকে পুঁজিপতিরা যেমন অধিক ধনসম্পদের মালিক হয়ে ওঠে, অন্যদিকে দরিদ্র শ্রমিকরা দারিদ্র্য অবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে পারে না। এর ফলে সমাজে ধনী ও দরিদ্র শ্রেণির উদ্ভব ঘটে এবং শ্রেণিবৈষম্য দেখা দেয়।