স্থানিক সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?

যে সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার মান, বেস, অবস্থান ও র্যাডিক্স পয়েন্টের উপর নির্ভর করে নির্মিত হয় তাকে স্থানিক সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

এ পদ্ধতিতে প্রতিটি চিহ্নের একটি নির্দিষ্ট স্থানিক মান রয়েছে যা নির্ভর করে অঙ্কটি কোন পদ্ধতিতে লেখা হয়েছে তার ওপর। এটি একটি বহুল প্রচলিত পদ্ধতি।

যেমন- বাইনারি(Binary) বা দ্বিমিক, অক্টাল (Octal) বা অষ্টমিক, ডেসিমাল (Decimal) বা দশমিক এবং হেক্সাডেসিমাল (Hexadecimal) বা ষোড়দশ।

যেকোনো সংখ্যা পদ্ধতির ক্ষেত্রে তিনটি বৈশিষ্ট্য প্রযোজ্য। যথা –

১) প্রতিটি সংখ্যা পদ্ধতির একটি Base বা ভিত্তি থাকতে হবে।
২) ব্যবহৃত প্রতিটি ডিজিট বা Digit বা অংকের স্থানিক (Local) মান থাকতে পারে।
৩) স্থানিক মানকে Power বা ঘাত মান দিয়ে প্রকাশ করা যাবে।

Leave a Comment