সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডেটাবেজের ব্যবহার

১) নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করে ছবিসহ জাতীয় পরিচয়পত্র সংরক্ষণ।

২) সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক বাড়ির হোল্ডিং নম্বর, বাড়ির আয়করসহ বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ।

৩) বিশ্ববিদ্যালয় অন লাইন ভর্তি ফর্ম পূরণ ও বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও সংরক্ষণ।

৪) সরকারি -বেসরকারি আয়-ব্যয়, রাজস্ব ও উন্নয়ন বরাদ্ধ বাস্তবায়ন।

৫) শিক্ষা সংক্রান্ত সকল প্রতিষ্ঠান, ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাসহ যাবতীয় তথ্য ব্যানবেইসের মাধ্যমে সংরক্ষণ।

৬) বিবাহ, তালাক প্রভৃতি রেজিস্ট্রেশন ও রেকর্ড সংরক্ষণ।

৭) আয়কর, কাস্টমস, আমদানি-রপ্তানি, রেমিটেন্স প্রভৃতি সংরক্ষণ।

৮) পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক বিভিন্ন বিষয়ের যেমন জনসংখ্যা, খাদ্য, জীবজন্তু বাড়িঘর প্রভৃতির তথ্য সংরক্ষণ।

৯) ভূমি জরিপ অধিদপ্তরের মাধ্যমে জমির হিসাব-নিকাশ, ভূমি জরিপ, নানা ধরনের রেকর্ডের তথ্য সংরক্ষণ।

১০) অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত মানুষের ছবিসহ ব্যক্তিগত নানা তথ্য এবং ছবিসহ আঙ্গুলের ছঅপ সংরক্ষণ।

১১) আইন, আদালত, মামলা অধ্যাদেশ ইত্যাদি সংক্রান্ত রেকর্ড সংরক্ষণ।

১২) আদমশুমারি, কৃষিশুমারি, জাতীয় পরিচয় পত্রসহ যাবতীয় তথ্য বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ।

১৩) ঋণ সংক্রান্ত হিসাব-নিকাশ কেন্দ্রীয়ভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকে সংরক্ষণ।

১৪) পাবলিক লাইব্রেরির মাধ্যমে যাবতীয় বই পত্র, জার্নাল, পত্রিকা এবং দুর্লভ তথ্য সংরক্ষণ।

১৫) স্টক মার্কেটে শেয়ার দর, কোম্পানির প্রোফাইল, শেয়ার সংক্রান্ত তথ্য ও হিসাব-নিকাশ সিকিউরিটি এন্ড একচেঞ্জ কমিশন তদারকি করে।