মূলকে কয়েকটি অংশে ভাগ করা যায়। এর শেষ প্রান্তে টুপির মতো অংশটি হচ্ছে মূলটুপি বা মূলত্র।
আঘাত থেকে মূলকে রক্ষা করা এর কাজ। এর পেছনের অংশটি বর্ধিষ্ণু অঞ্চল। এ স্থানে মূলের বৃদ্ধি ঘটে। এই এলাকার পেছনে সূক্ষ্ম লোমশ মূলরোম অঞ্চল অবস্থিত।
মূলকে কয়েকটি অংশে ভাগ করা যায়। এর শেষ প্রান্তে টুপির মতো অংশটি হচ্ছে মূলটুপি বা মূলত্র।