বাণিজ্য কত প্রকার ও কি কি?

বাণিজ্য বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যা বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়।

ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে:

  • অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য: একই দেশের ভিতরে পণ্য ও পরিষেবার ক্রয়বিক্রয়
  • বৈদেশিক বাণিজ্য: বিভিন্ন দেশের মধ্যে পণ্য ও পরিষেবার ক্রয়বিক্রয়

পণ্য বা পরিষেবার ভিত্তিতে:

  • খাদ্য বাণিজ্য: খাদ্যদ্রব্যের ক্রয়বিক্রয়
  • শিল্প বাণিজ্য: শিল্পপণ্যের ক্রয়বিক্রয়
  • পরিষেবা বাণিজ্য: পরিষেবার ক্রয়বিক্রয়

লেনদেনের পদ্ধতির ভিত্তিতে:

  • নগদ বাণিজ্য: পণ্য বা পরিষেবার বিনিময়ে নগদ অর্থের মাধ্যমে লেনদেন
  • অনাগদ বাণিজ্য: পণ্য বা পরিষেবার বিনিময়ে চেক, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদির মাধ্যমে লেনদেন

আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে:

  • এক্সপোর্ট: একটি দেশের উৎপাদিত পণ্য বা পরিষেবা অন্য দেশের বাজারে বিক্রি করা
  • ইমপোর্ট: অন্য দেশের উৎপাদিত পণ্য বা পরিষেবা নিজ দেশের বাজারে ক্রয় করা
  • রি-ইমপোর্ট: অন্য দেশের বাজার থেকে ক্রয় করা পণ্য বা পরিষেবা পুনরায় নিজ দেশে বিক্রি করা
  • রি-এক্সপোর্ট: নিজ দেশের বাজার থেকে ক্রয় করা পণ্য বা পরিষেবা অন্য দেশের বাজারে বিক্রি করা

বাংলাদেশে বাণিজ্য বিভিন্ন ধরনের হয়। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, চা, এবং পাট। বাংলাদেশের প্রধান আমদানি পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে কাঁচামাল, তেল, এবং যন্ত্রপাতি।