পাখির ধীরে ধীরে সেরে ওঠার প্রতিটি ধাপ দেখে কুমু হাঁটতে শিখল। কুমুর ডান পায়ে সমস্যা হওয়ায় সে ঠিকমতো হাঁটতে পারে না। তাই তার পরিবারের সবাই তাকে সোনাঝুরিতে দিদিমার কাছে পাঠায়। সেখানে যাওয়ার পর একদিন হঠাৎ একটা হাঁস শিকারির গুলিতে আহত হয়ে এসে লেবু গাছে আটকে থাকে। শিকারির গুলিতে আহত বুনো হাঁসটিকে সে আর লাটু সুস্থ হতে সাহায্য করে। এই হাঁসের সুস্থ হয়ে ওঠার প্রতিটি ধাপ দেখে সে সুস্থ হওয়ার প্রেরণা পায়। সে নিজের কাজ নিজে করে। নিজে নিজে হেঁটে বেড়ায়। নিজের চেষ্টায় সে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে। এভাবেই কুমু আবার নতুন করে হাঁটতে শিখল।